About US

About No-Profit

Safe Food For Healthy Nation

Livestock and poultry is an integral component of agricultural economy of Bangladesh performing multifarious functions such as provision of food, nutrition, income, savings, draft power, manure, transport, social and cultural functions. About 75% of the population relies to some degree on livestock for their livelihood specially the landless farmers. Infants, adolescents and elderly people live on milk to a greater extent majority of which is imported from abroad a the cost of hard earned foreign currency. The current contribution of livestock sub-sector to overall GDP is about 2.73% which is 17.15% of agricultural GDP. The export earnings from leather and leather goods is 4.31% of the total export, 20% of the population is directly and 50% is partly dependent on this sector.

Every day transact million of dollars in this sector, but either not any special allocation or emphasis has not yet been seen by the government even no thanks received by others.

So, Bangladesh Livestock Society (BLS) take this opportunity and made a bridge between service provider and service receiver.

 

এ্যাবাউট বিএলএস


বর্তমান বুদ্ধিদিপ্ত ইন্টারনেট বিজ্ঞানের যুগে মেধার কোন বিকল্প নেই আর মেধাসম্পন্ন জাতি তৈরীতে আমিষের গুরুত্ব অপরিসীম। তারমধ্যে প্রাণিজ আমিষ আবশ্যকীয়। বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ দেশের ১৬০ মিলিয়ন জনসাধারনের আমিষের চাহিদা পূরণের লক্ষে গবাদি পশু হতে দুধ, মাংস এবং পোল্ট্রি হতে মাংস ও ডিম উৎপাদন করে । এছাড়া গার্মেন্টস শিল্পের পর দেশে সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থান হয়েছে পোল্ট্রি শিল্পে। স্বল্প পুঁজিতে, স্বল্প সময়ে উদিয়মান যুব সমাজ এ শিল্পের মাধ্যমে বেকার অভিশপ্ত ও মাদকাশক্ত ও অসামাজিক কার্যকলাপে যুুক্ত না হয়ে উৎপাদনে সম্পৃক্ত হয়েছে। এত অর্জনের পরেও সরকার এ সেক্টরে তেমন কোন গুরুত্ব প্রদান করেনি। কৃষির অন্যতম উপখাত প্রাণিসম্পদ হওয়ার পরও কৃষির ন্যায় সুযোগ সুবিধা পায়নি। এমনকি সেচ সুবিধা পাওয়া কৃষকের ন্যায় কৃষিমূল্যে বিদ্যুৎ সুবিধা থেকেও বঞ্চিত।

ঋড়ড়ফ ঝবপঁৎরঃু, ভড়ড়ফ ংধভঃু-তে শুধুমাত্র ধান, গম উৎপাদনের বিষয় উলে­খ করা হয় অথচ কখনই পুষ্টি ও আমিষের বিষয় প্রাধান্য পায়না। এভাবে প্রাণিসম্পদ উপেক্ষিত হলে অদূর ভবিষ্যতে দেশ মেধাহীন এক জাতিতে পরিণত হবে।


এই সেক্টরে ভাল কাজের স্বীকৃতি প্রদানসহ খামার তৈরিতে উৎসাহ প্রদান করা হয় না। এছাড়া ভেজালমুক্ত খাবার উৎপাদনে সহযোগিতা প্রদান করা হয়। কাজেই এই সোসাইটি সেবা প্রদনাকারী সংস্থা, উৎপাদক এর সঙ্গে ভোক্তাদের যোগসূত্র করণের লক্ষ্যে কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।